1. tanjimislam222@gmail.com : block :
  2. doharbartanews@gmail.com : Tanjim Islam : Tanjim Islam
দোহার থানায় বিচারে প্রতিপক্ষকে মারলেন রাইপাড়ার চেয়ারম্যান আমজাদ - Dohar Barta24
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৩ অপরাহ্ন

দোহার থানায় বিচারে প্রতিপক্ষকে মারলেন রাইপাড়ার চেয়ারম্যান আমজাদ

  • Update Time : সোমবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৩৮ Time View

ঢাকার দোহারে থানার ভেতরে সালিশের ব্যবস্থা করেছিলেন উপ-পরির্দশক (এসআই) মিন্টু লস্কর। সেই সালিশে পুলিশের সামনে প্রতিপক্ষকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে উপজেলার রাইপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে।শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত চলে দোহার থানার আঙ্গিনায় এই বিচার কার্যক্রম। বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত সালিশি বসানো হয়।

থানা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকেলে দোহার থানা আঙ্গিনায় উপজেলার ইউসুফপুর গ্রামের একটি মেয়ের বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত সালিশ বৈঠক বসে। এর তত্ত্বাবধানে ছিলেন দোহার থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিন্টু লস্কর। বৈঠকে মেয়ে ও ছেলে পক্ষের দেনা—পাওনার ব্যাপারে কথা হয়। রাইপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন ছেলে পক্ষে অবস্থান নিয়ে মেয়ে পক্ষকে কাবিনের টাকা পরিশোধ করতে নিষেধ করেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষ আপত্তি জানালে কথা-কাটাকাটির হয়। এর এক পর্যায়ে ইউপি চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন চড়াও হয়ে মেয়ে পিতা ও চাচাকে এলোপাতাড়ি কিলঘুষি মারতে থাকেন।

এ সময় সেখানের উপস্থিত ছিলেন দোহার থানার উপরির্দশক (এসআই) মিন্টু লস্কর ও পাশ্র্ববর্তী নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ডা. সাফিল উদ্দিন মিয়াসহ আরও অনেকে। পরে চিৎকার শুনে দোহার থানার পরির্দশক (তদন্ত) আজাহারুল ইসলাম তার কক্ষ থেকে বেরিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।

মেয়ের বাবা অভিযোগ করেন, তারা পেশিশক্তির জোরে আমাদের মেরে আহত করল। পুলিশের ভরসায়ই আমরা থানায় এসেছিলাম কিন্তু পুলিশের সামনেই তারা আমাদের মারধর করল।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রাইপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন বলেন, আমি অন্য একটি কাজে থানায় গিয়েছিলাম। তখন তারাই আমাকে ডেকে নিয়ে আমাকে সালিশে বসিয়েছে। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে সঙ্গে সঙ্গে আমরা সমাধান করে দেই। আমি কাউকে মারধর করেনি, এটা একটা অপপ্রচার।

এ বিষয়ে দোহার থানার উপরির্দশক (এসআই) মিন্টু লস্কর বলেন, ‘আমি এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে চাই না।

দোহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন-অর-রশিদ বলেন, বাদী-বিবাদীদের মধ্যে একটু ভুল বুঝাবুঝি হয়েছিল। তারা পরে মিলে গেছে। এ বিষয়ে কারো কোনো অভিযোগ নাই।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews

You cannot copy content of this page